Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

এক নজরে

 

গ্রন্থাগার পরিচিতি

ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ শহরের ছোট বাজারস্থ ১৭ জি কে এম সি সাহা রোডে ১৯.৮০ শতক ভূমির উপর ৪ কক্ষ বিশিষ্ট দ্বিতল ভবনে ১০ জানুয়ারি ১৯৬৯ সালে ‘‘বাংলাদেশ পরিষদ’’ এর আঞ্চলিক কেন্দ্র ময়মনসিংহ নামে এ গণগ্রন্থাগার সেবা কার্যক্রম শুরু হয়। ৩১ আগস্ট ১৯৮২ তারিখ পর্যন্ত ‘‘বাংলাদেশ পরিষদ’’ নামেই পাঠক সেবা চলমান ছিল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১ সেপ্টেম্বর ১৯৮২ সালে জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, ময়মনসিংহ নামে এ গ্রন্থাগারের নামকরণ করেন। জি কে এম সি সাহা রোডেই ০২.০৪.২০১১ তারিখ পর্যন্ত গ্রন্থাগারের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছিল। বিগত ৩০.০৬.২০০৯ তারিখে ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক সার্কিট হাউস মাঠ সংলগ্ন ০.৩৩ একর ভূমিতে ৪ তলা ভিতের উপর এক তলা ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন এবং ০৩ এপ্রিল ২০১১ থেকে জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগার, ময়মনসিংহ নামে বর্তমান ভবনে গ্রন্থাগারের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে ২০.০১.২০১৯ পর্যন্ত চলমান ছিল। ২০১৯ সালের ২১ জানুয়ারি থেকে জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারটি বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার, ময়মনসিংহ হিসেবে উন্নীত হয়ে বিভাগীয় সরকারি গ্রন্থাগার নামে দাপ্তরিক সকল কার্যক্রম পরিচালিত করছে।

ঠিকানা

বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগার, টাউন হল মোড় (সার্কিট হাউস রোড), ময়মনসিংহ ।

ফোন: ০২৯৯৬৬৬৬৮২৬, ই-মেইল: gplmymensingh@gmail.com

ভিশন মিশন

জ্ঞানমনস্ক আলোকিত সমাজ গঠনে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ময়মনসিংহ বিভাগীয় শহর ও ময়মনসিংহ জেলার সমগ্র জনগোষ্ঠীকে বিজ্ঞান ও আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক সুবিধাদি সম্বলিত সময় সাশ্রয়ী পাঠসেবা ও তথ্যসেবা প্রদানের মাধ্যমে জ্ঞান ও প্রজ্ঞায় বিকশিত ও সমৃদ্ধশালীকরণে ভূমিকা পালন।

কর্মকান্ড

বই, পত্র-পত্রিকা , সাময়িকী, রেফারেন্স ও তথ্য সেবা প্রদানসহ নিম্নোক্ত কমকান্ডের আয়োজন ও পরিচালনা করা হয়:-

০১. প্রতি বছর গণগ্রন্থগার অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত পুস্তকসমূহ অন্তর্ভুক্তি করতঃ যথাসময়ে পাঠকদের জন্য পাঠকক্ষে প্রদান করা হয়।

০২. বিভিন্ন জাতীয় দিবস উপলক্ষে রচনা, চিত্রাংকন, আবৃত্তি, বইপাঠ, হাতের লেখা ইত্যাদি প্রতিযোগিতার আয়োজন ও বিজয়ীদের

      পুরস্কার প্রদান করা হয়।

০৩. বিভিন্ন দিবস উদযাপন উপলক্ষে পুস্তক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।

০৪. ব্রিটিশ কাউন্সিল কর্তৃক লাইব্রেরি’স আনলিমিটেড প্রকল্পের আওতায় মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিং

     সেবা প্রদান করা হয় ।

০৫. প্রতি মাসে সেবা গ্রহীতাদের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় করা হয়।

০৬. প্রতি বছর ৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদযাপন করা হয়।

গ্রন্থাগার সময়সূচি

শনিবার থেকে বুধবার সকাল ৯:০০ টা থেকে বিকেল ৫:০০ টা পর্যন্ত

সাপ্তাহিক ছুটি : বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিন ।

সংগ্রহ (বই) সংখ্যা

৬৭,৬৫০টি 

দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা

বাংলা: ১. দৈনিক  ইত্তেফাক  ২. দৈনিক প্রথম আলো ৩. দৈনিক যুগান্তর  ৪. দৈনিক জনকন্ঠ  ৫. দৈনিক সমকাল, ৬.  দৈনিক কালের কন্ঠ  ৭. দৈনিক সংবাদ ৮. দৈনিক ইনকিলাব  ৯. দৈনিক ভোরের কাগজ, ১০. দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১১. দৈনিক আমাদের সময়  ১২. দৈনিক জাহান এবং ১৩. The daily Star .

সাময়িকীর সংখ্যা

বাংলা:   ১ রোববার  ২ সপ্তাহের বাংলাদেশ   ৩ দেশ প্রসঙ্গ  ৪. ক্রীড়ালোক  ৫.মদিনা  ৬. মনোজগত  ৭.নিউজ লেটার  ৮. নিরীক্ষা  ৯. শিশু   ১০. শিক্ষা বার্তা  ১১. কালি ও কলম  ১২. সরগম ১৩. উত্তরাধিকার  ১৪. সমাজ নিরীক্ষণ  ১৫. বাংলাদেশের হৃদয় হতে  ১৬. নতুন দিগন্ত  ১৭. সাহস  ১৮ ব্যাক টু গডহেড ১৯. ইতিহাসের খসড়া ২০.ছক্কা

ইংরেজি : 1.The Journal of Social Studies   2. Dhaka Courier3. Proshikhyan.

সংরক্ষিত (বাঁধাইকৃত)  পত্রিকা ও সাময়িকী

বাধাঁইকৃত পত্রিকার নাম

মাস ও সন

দৈনিক সংগ্রাম সেপ্টেম্বর

সেপ্টেম্বর, ১৯৭০

দৈনিক পূর্বদেশ

১) জুন, ১৯৭১ থেকে জুলাই, ১৯৭১ (২ মাস)

২) এপ্রিল ১৯৭৪, আগস্ট ১৯৭৪ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৪ (৬মাস)

৩) মে ১৯৭৫ থেকে জুন ১৯৭৫ (৩ মাস)

দি বাংলাদেশ টাইম

ফেব্রুয়ারি ১৯৭৫, এপ্রিল ১৯৭৫, জানুয়ারি ১৯৭৬, ডিসেম্বর ১৯৭৬, জানুয়ারি ১৯৭৭, ফেব্রুয়ারি ১৯৭৯, জুন ১৯৭৯,নভেম্বর ১৯৭৯, আগস্ট ১৯৮০, সেপ্টেম্বর ১৯৮০

দৈনিক গণকণ্ঠ

১) নভেম্বর ১৯৭২ (১ মাস)

২) জানুয়ারি ১৯৭৩ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩, মার্চ ১৯৭৩, মে ১৯৭৩, জুলাই ১৯৭৩ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৩ ( ১০ মাস)

৩) জানুয়ারি ১৯৭৪ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪, মে ১৯৭৪ থেকে জুলাই ১৯৭৪, সেপ্টেম্বর ১৯৭৪, ডিসেম্বর ১৯৭৪ (৭ মাস)

৪) জানুয়ারি ১৯৭৫ (১ মাস)

দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার

১) আগষ্ট ১৯৯১ থেকে সেপ্টেম্বর ১৯৯১ (২ মাস)

২) জানুয়ারি ১৯৯৩ থেকে মার্চ ১৯৯৩ (৩ মাস)

৩) মে ১৯৯৩ ( ১ মাস)

দৈনিক ইত্তেফাক

১) জুলাই ১৯৭৫, সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৫ (৫ মাস)

২) ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ থেকে এপ্রিল ১৯৭৬, অক্টোবর ১৯৭৬ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৬ (৬ মাস)

৩) জানুয়ারি ১৯৭৭, মার্চ ১৯৭৭ থেকে মে ১৯৭৭, আগস্ট ১৯৭৭ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৭ (৯ মাস)

৪) জানুয়ারি ১৯৭৮, মার্চ ১৯৭৮ থেকে এপ্রিল ১৯৭৮, জুন ১৯৭৮ থেকে জুলাই ১৯৭৮, সেপ্টেম্বর ১৯৭৮ থেকে  নভেম্বর ১৯৭৮ (৮ মাস)

৫) ফেব্রুযারি ১৯৭৯ থেকে এপ্রিল ১৯৭৯, জুন ১৯৭৯ থেকে ডিসেম্বর ১৯৭৯ ( ১০ মাস)

৬) ফেব্রুযারি ১৯৮০, সেপ্টেম্বর ১৯৮০ থেকে নভেম্বর ১৯৮০ (৪ মাস)

৭) ফেব্রুযারি ১৯৮১, মে ১৯৮১, জুলাই ১৯৮১ থেকে আগস্ট ১৯৮১, নভেম্বর ১৯৮১ থেকে ডিসেম্বর ১৯৮১ (৬ মাস)

৮) ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ (১মাস)

৯) নভেম্বর ১৯৮৯ (১ মাস)

১০) সেপ্টেম্বর ১৯৯০ (১মাস)

১১) জুলাই ১৯৯১ (১ মাস) 

১২) অক্টোবর ১৯৯২ থেকে নভেম্বর ১৯৯২ (২ মাস)

১৩) জানুয়ারি ১৯৯৩ থেকে এপ্রিল ১৯৯৩, জুন ১৯৯৩ থেকে ডিসেম্বর ১৯৯৩ (১১ মাস)

১৪) মার্চ ১৯৯৪ থেকে সেপ্টেম্বর ১৯৯৪, নভেম্বর ১৯৯৪ থেকে ডিসেম্বর ১৯৯৪ (৯মাস)

১৫) জানুয়ারি ১৯৯৫ থেকে মে ১৯৯৫ (৫ মাস)

১৬) ডিসেম্বর ১৯৯৬ (১ মাস)

১৭) জানুয়ারি ১৯৯৭ (১ মাস)

১৮) অক্টোবর ১৯৯৭ থেকে ডিসেম্বর ১৯৯৭ (৩ মাস)

১৯) জানুয়ারি ১৯৯৮,  এপ্রিল ১৯৯৮ থেকে সেপ্টেম্বর ১৯৯৮, ডিসেম্বর ১৯৯৮ (৮ মাস)

২০) জানুয়ারি ১৯৯৯ থেকে জুন ২০২৪ খ্রি. মাস পর্যন্ত  (চলমান)

বাধাঁইকৃত সাময়িকীর নাম

মাস ও সন

সাপ্তাহিক দেশ

জানুয়ারি ১৯৯০ থেকে মার্চ, ১৯৯২

সাপ্তাহিক বিচিত্রা

জানুয়ারি ১৯৯১ থেকে অক্টোবর ১৯৯৭

সাপ্তাহিক রোবার

জানুয়ারি. ১৯৯৮ হতে জানুয়ারি ২০২০


গ্রন্থাগার সেবা

১. পাঠক সেবা ২. রেফারেন্স সেবা ৩. সাম্প্রতিক তথ্য জ্ঞাপন সেবা ৪. পরামর্শ সেবা ৫. নির্বাচিত তথ্য বিতরণ সেবা ৬. তথ্য অনুসন্ধান সেবা  ৭. পুস্তক লেনদেন সেবা  ৮.ফটোকপি সেবা  ৯. উপদেশমূলক সেবা ১০. পুরাতন পত্রিকা সেবা।

ইন্টারনেট সেবা

বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা হয়।

গ্রন্থাগারের সদস্য সংখ্য

গ্রন্থাগারের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২৩৪ জন ।

পাঠকক্ষের সংখ্যা

২ (দুই) টি।

অন্যান্য কার্যক্রম

সর্বস্তরের জনসাধারণের পাঠাভ্যাস বৃদ্ধি এবং গ্রন্থাগারের প্রতি আকৃষ্ট করার নিমিত্ত গ্রন্থাগারে সম্প্রসারণমূলক কার্যক্রম যেমন: বিভিন্ন  জাতীয় দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতা,  আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, সুন্দর হাতের-লেখা প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি, বইপাঠ, চিত্রাঙ্কন ইত্যাদি প্রতিযোগিতার  আয়োজন করা হয়। বিশেষ বিশেষ দিবসে গ্রন্থ প্রদর্শনী ও আলোচনা সভার আয়োজন এবং  ওয়ার্কশপ ও সেমিনারের আয়োজন করা হয় এছাড়া ভিভিন্ন পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি গণগ্রন্থাগারসমূহের তালিকাভুক্তিকরণ/ রেজিস্ট্রেশন প্রদান করা হয়।

গ্রন্থাগার ব্যবহারের নিয়মাবলী

১.শনিবার থেকে বুধবার (সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) সকাল ৯.০০টা থেকে বিকাল ৪.০০টা পর্যন্ত গ্রন্থাগার খোলা থাকে।

২.ব্যাগ নিয়ে পাঠক্ষে প্রবেশ করা যাবে না,ব্যক্তিগত মালামাল কাউন্টারে নিজ দায়িত্বে জমা রাখতে হবে।

৩.পাঠকক্ষে সুশৃঙ্খলভাবে প্রবেশ করতে হবে।

৪.পাঠকক্ষে নিজস্ব বই, গাইড, নোট ও বইয়ের পাতা নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।

৫.পাঠকক্ষে নীরবতা পালন করতে হবে, সেলফোনে কথা বলা যাবে না।

৬.সেলফোন সাইলেন্ট করে রাখতে হবে।

৭.গ্রন্থাগার চত্বরে উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না।

৮. পাঠকক্ষে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যাবে না।

৯. পাঠকক্ষে একাধিক চেয়ার দখল করে রাখা যাবে না।

১০. গ্রন্থাগার সদস্য ব্যতীত বই ধার দেয়া হয় না।

১১. সদস্যদের ক্ষেত্রে জামানতের সমপরিমাণ মূল্যের সর্বোচ্চ ০২ টি পুস্তক ধার দেয়া হয়ে থাকে।

১২. পাঠকক্ষে সেলফোন, মানিব্যাগ, পার্স ইত্যাদি নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।

১৩. শাল/চাদর পরিহিত অবস্থায় পাঠকক্ষে প্রবেশ করা যাবে না।

১৪. সন্দেহজনক পাঠকের দেহ তল্লাশি করা হবে।

১৫. পাঠকের নিকট গ্রন্থাগারের কোন সামগ্রী নেই মর্মে পাঠকক্ষের দায়িত্বরত কর্মচারীকে অবহিত করে পাঠকক্ষ ত্যাগ করতে হবে।

১৬. বই পড়ার পর টেবিলে রাখতে হবে।

১৭. বি.সি.এস/চাকুরী বিষয়ক একাধিক বই দখলে রাখা যাবে না।

১৮. নিজে পড়া বই অন্যকে পড়ার সুযোগ দিতে হবে।

১৯. পাঠকক্ষে ঘুমানো যাবে না।

২০. পাঠকক্ষে কোন প্রকার ময়লা, ছেঁড়া কাগজ এবং খাবারের উচ্ছিষ্ট ফেলা যাবে না।

২১. সাইকেল/মোটর সাইকেল নিজ দায়িত্বে রাখতে হবে।

২২. গ্রন্থাগারের পাঠসামগ্রীর কোন প্রকার ক্ষতি করা যাবে না।

২৩. বই, পত্র-পত্রিকায় কোন কিছু লিখা, দাগ টানা, পাতা ভাঁজ করা যাবে না।

২৪. গ্রন্থাগার সেবার বিষয়ে কোন চাহিদা, পরামর্শ ও অভিযোগ থাকলে সরাসরি গ্রন্থাগার প্রধানকে অবহিত করতে হবে।

গ্রন্থাগার ব্যবহারের সুফল

গ্রন্থাগারে বই পড়ে জ্ঞানমনস্ক, তথ্য সমৃদ্ধ আলোকিত মানুষ ও সুনাগরিক হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

বই পড়ার উপকারিতা

১. বইপাঠে মানুষ সুশিক্ষিত ও স্বশিক্ষিত হয়।

২. বই মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করে।

৩. বই সভ্যতার সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়।

৪. বই সৎ ও কর্তব্যনিষ্ঠ হতে উদ্ধুদ্ধ করে।

৫. বই জ্ঞানের পরিধি বাড়ায়।

৬. বই জ্ঞানের ধারক ও বাহক।

৭. বই মানুষকে জ্ঞানী ও গুণী হিসেবে গড়ে তোলে।

৮. বই মানুষকে সুপথে চালিত করে।

৯. বই অতীত ও বর্তমানের সাঁকো।

১০. বই শিক্ষা উপকরণ হিসেবে কাজ করে।

১১. শিক্ষা বিস্তারে বইয়ের চেয়ে উত্তম কিছু নেই।

১২. বই তথ্য ও যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।

১৩. বই অতীত চিন্তা ও বর্তমান তথ্যের সমাবেশ ঘটায়।

১৪. বই মানব জীবনকে পূর্ণতা দেয় এবং সমৃদ্ধ করে।

১৫.বই বিনোদন ও মানসিক প্রশান্তির উপকরণ।

১৬. বই আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় চেতনা জাগরিত করে।

১৭. বই মানুষের চিন্তার প্রসারণ ঘটায়, বুদ্ধিবৃত্তি সমৃদ্ধ করে এবং মনের গভীরতা বাড়ায়।

১৮. বই দেশের ও দেশের জনগণের প্রতি আপনার কর্তব্য পালনে উদ্ধুদ্ধ করে।

১৯. বই মানুষের একাকীত্ব ও অবসর সময়ের উত্তম সঙ্গী।

২০. প্রতিটি বইয়ে প্রভাবিত করার মতো কিছু না কিছু থাকে।

২১. একটি ভাল বই মানুষের জীবন ও সমাজের পরিবর্তন ঘটাতে পারে।

২২. একটি ভাল বই চিরদিনের জন্য উৎকৃষ্ট বন্ধু।